কুকুরের বৃদ্ধির বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন যত্নের প্রয়োজন, বিশেষ করে জন্ম থেকে তিন মাস বয়স পর্যন্ত। কুকুরের মালিকদের নিম্নলিখিত কয়েকটি অংশে আরও মনোযোগ দেওয়া উচিত।
1. শরীরের তাপমাত্রা:
নবজাতক কুকুরছানা তাদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে না, তাই পরিবেশের তাপমাত্রা 29℃ এবং 32℃ এবং আর্দ্রতা 55% এবং 65% এর মধ্যে রাখা ভাল। উপরন্তু, যদি শিরায় থেরাপির প্রয়োজন হয়, তাহলে হাইপোথার্মিয়া এড়াতে শিরায় তরলের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা উচিত।
2. পরিচ্ছন্নতা:
নবজাতক কুকুরছানাটির যত্ন নেওয়ার সময়, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, যার মধ্যে কুকুর নিজেই এবং তার চারপাশ পরিষ্কার করা অন্তর্ভুক্ত। স্ট্রেপ্টোকক্কাস, উদাহরণস্বরূপ, কুকুরের মলে পাওয়া একটি সাধারণ ব্যাকটেরিয়া এবং কুকুরের চোখ, ত্বক বা নাভির সাথে যোগাযোগ করলে সংক্রমণ হতে পারে।
3. ডিহাইড্রেশন:
একটি কুকুরছানা জন্মের পরে পানিশূন্য হয়ে পড়বে কিনা তা বলা কঠিন। স্বাভাবিক ডিহাইড্রেশন মূল্যায়ন হল ত্বকের আঁটসাঁটতা পরীক্ষা করা, কিন্তু এই পদ্ধতিটি নবজাতক কুকুরছানার জন্য খুব একটা সঠিক নয়। একটি ভাল উপায় হল মুখের মিউকোসা পরীক্ষা করা। মৌখিক শ্লেষ্মা অস্বাভাবিকভাবে শুকিয়ে গেলে, কুকুরের মালিকের উচিত কুকুরছানাকে জল পূর্ণ করা।
4. ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ:
মা কুকুরের ম্যাস্টাইটিস বা জরায়ু প্রদাহ হলে তা নবজাতক কুকুরছানাকে সংক্রমিত করবে এবং কুকুরছানাটি মিউটাজেনিওসিসে আক্রান্ত হবে। যখন কুকুরছানা কোলোস্ট্রাম না খেয়ে জন্ম নেয়, তখন শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় এবং এটি সংক্রমণের জন্যও সংবেদনশীল হয়।
নবজাতক কুকুরছানাগুলির অনেক ক্লিনিকাল লক্ষণগুলি খুব অনুরূপ, যেমন আমাশয়, না খাওয়া, হাইপোথার্মিয়া এবং ঘেউ ঘেউ করা, তাই কুকুরটি অসুস্থ হলে অবিলম্বে তাকে পশু হাসপাতালে নিয়ে যান।
পোস্ট সময়: অক্টোবর-12-2022